পুনঃরায় হামলার ও অবিযান স্বীকার গাজার একটি হাসপাতাল।
1 min readপুনঃরায় হামলার ও অভিযানের লক্ষবস্তু গাজার হাসপাতাল গুলো।
গতকাল আল-শিফা হাসপাতালে অভিযান চালাই ইসরাইলের দখলদার বাহিনী।তাদের অভিযোগ এই হাসপাতালে অস্ত্র রাখা আছে। ইসরাইলে দাবি হামাস সৈনরা হাসপাতালে চিকিৎসা সুবিধাটি সামরিক কাজে ব্যবহার করেছ। তবে গাজার কর্তৃপক্ষ ইসরাইলের এই দাবি প্রত্যাখ্যান করেছেন।
যুক্তরাষ্ট্র গাজায় আল-শিফা হাসপাতালে হামালায়, কোন সমর্থন জানায়নি ইসরাইলের দখলদার বাহিনীদর। এই বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আরো বলেন, গাজায় আল শিফা হাসপাতালে অভিযানের বিষয়ে কোন প্রকার সবুজ সংকেত দেওয়া হয়নি যুক্তরাষ্ট্র থেকে।
বুধবার ফিলিস্তিন ও ইসরাইলের মাঝে চলা এই সংঘাতে বিষয়ে কখা বলার সময় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের মুখপাত্র জন কিরবি বলেন, হাসমাসের অভিযোগ আল-শিফা হাসপাতালের এই হামলায় জো বাইডেনর প্রশাসন জড়িত।
কিরবি সাংবাদিকদের আরো বলেন, “আমরা হাসপাতালের সামরিক অভিযানের ইসরাইলি সৈন্যদের সমর্থন করিনি।
“তবে মঙ্গলবার জো বাইডেন এবং ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রি বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর মধ্যে আলোচনায় আল-শিফা হাসপাতালে হামলার অগ্রিম সর্তকাতা ছিল কিনা? সাংবাদিকদের এই প্রশ্নের জবাবে কোন মন্তব্য করতে অস্বিকার করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের মুখপাত্র জন কিরবি। তিনি বলেন এই বিষয়ে বিস্তারিত কোন মন্তব্য বা কথা বলা যাবে না।
তবে যুক্তরাষ্ট্র এই ধরনের হামলার কোন সমর্থন করে বলে ছাফ জানিয়ে দেন। বৃহত্তম আল-শিফা হাসপাতাল হামাসের একটি যুদ্ধ ঘাটি গড়ে তুলা হয়েছে বলে আগে থেকে দাবি করে আছিল ইসলাইরে গোয়েন্দা সংস্থা গুলো।
ইসরাইলি বাহিনী আল-শিফা হাসপাতালে অভিযানের সময় সেখানে ছিল কয়েকশ রোগী ও হাজার হাজার বসতভিটা হারানো।
ফিলিস্তিন বাসি।জাতিসংঘের মানবিক বিষয়ক সহকারী সচিব তার একটি পোস্টে লিখেছেন, “হাসপাতাল যুদ্ধক্ষেত্র নয়,”।
পুনঃরায় হামলার স্বাকীর হাসপাতাগুলো নিয়ে সংকায় আছে আন্তর্জাতিক সংস্থা গুলো।
পুনঃরায় হামলার বিষয়ে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এর পরিচালক মুনির আল-বুরশ ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী হাসপাতালে হামলা চালানোর সময় কোনো অস্ত্র খুঁজে পায়নি।
ফ্রি বই পড়তে ভিজিট করুন>>>>>>>