ফিলিস্তিনিদের মুক্তির দাবিতে পদযাত্রা কর্মসূচি পালন। (FREE PLASTIN)
1 min readফিলিস্তিনিদের মুক্তির দাবিতে প্যারিস থেকে ব্রাসেলস পর্যন্ত পদযাত্রা কর্মসূচি পালন।
ফিলিস্তিনি ও ইসরাইল এর যুদ্ধ চলছে ৩ মাস ২৮ দিন, যা শুরু হয়েছে ছিল ৭ অক্টোম্বর ২০২৩ সালে। এতে ২৭ হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয় এবং ৬৬ হাজারের বেশি মানুষ আহত হয় এর মধ্যে বেশির ভাগ নারী ও শিশু রয়েছে। ইসরাইলের এই বর্বব হামলা ও বোমাবর্ষণ থামাতে দফায় দফায় হয়েছে যুদ্ধবিরতি আন্দোলন ও মিমাংসার বৈঠক। বিভিন্ন দেশ আন্দোলন থেকে শুরু করে পালন করেছ বিভিন্ন কর্মসূচি। বাদ যায়নি ইউরোপ- আমেরিকার মতো ইসরাইলের বন্ধু রাষ্ট্র গুলো। সেই ইস্যুতে এবার ফিলিস্তিনির পক্ষে প্যারিস থেকে ব্রাসেলস পর্যন্ত পদযাত্রা কর্মসূচি অংশগ্রন করছে ইউরোপের দেশ সহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের নাগরিকরা। গত ২০ জানুয়ারি ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিস থেকে পদযাত্রাটি শুরু হয়েছিল। গত ১ লা ফেব্রুয়ারি বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলসে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদর দপ্তরের সামনে এসে তা শেষ হয়। সেখানে থাকা সাধারণ জনগন ও শিশু হত্যার মতো নারকিও হত্যাযোগ্য থামাতে এবং যুদ্ধবিরতির বন্ধের দাবিতে বিভিন্ন স্লোগানে এগিয়ে যায় পদযাত্রাটি – ‘‘ফ্রি প্যালেস্টাইন’’, ‘‘স্টপ দ্য জেনোসাইড’’, ‘‘লং লিভ দ্য স্ট্রাগল অব দ্য প্যালেস্টিনিয়ান পিপল’’ সহ বিভিন্ন স্লোগান দিয়ে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা প্রদানে সহ সাহায্যের দাবি জানানো হয়।
এতে অংশগ্রহণকারীরা ইউরোপীয় ইউনিয়ন এর সদর দপ্তরের সামনে দারিয়ে আন্দোলন ও স্লোগান মুখোর অবস্থায় পদযাত্রা অংশগ্রহনকারীরা ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নিন্দা ও দেশটির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের দাবি জানিয়েছে। অংশগ্রহণকারীরা আরোও ইউরোপীয় ইউনিয়নের নেতাদের কাছে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অবরোধ নিষেধাজ্ঞা আরোপসহ ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তির দাবি জানান। কারণ অবোরধ গাজায় আজ ক্ষুধায় মরছে আর পৃথিবীর মধ্যে উন্নত রাষ্ট্র গুলো তাদের প্রতি কোন কর্নপাত করছে না যা খুবই নিন্দাজনক। ফিলিস্তিনিতে এখনও বোমাবর্ষণ অব্যাহত রয়েছে। আর ইউরোপীয় ইউনিয়ন ইসরায়েলের সমর্থনের মাধ্যমে সমান অপরাধে অংশ নিচ্ছে। তাই আমরা ইউরোপীয় ইউনিয়ন কাছে দ্রুততম সময়ে যুদ্ধবিরতির দাবি জানানো হয়। ফিলিস্তিনিদের স্বাধীনতা ও গাজায় যুদ্ধবিরতির দাবিতে ইউরোপের দীর্ঘ পদযাত্রা সম্পন্ন হয়েছে। পদযাত্রার আয়োজকদের একজন ওমর আল-সাওমি বলেন, ‘ব্রাসেলসে ইউরোপীয় ইউনিয়নের অফিসের সামনে এমন পদযাত্রার ফিলিস্তিনিদের স্বাধীনতা ও গাজায় যুদ্ধবিরতির জন্য বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে বলে মনে করেন।