ফিলিস্তিনিকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার হবে না।
1 min read????????????
যুক্তরাজ্যের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার বিষয়টি দেখবে বলে জানিয়েছে। বর্তমান প্রধান মন্ত্রী ঋষি সুনাক তা অস্বীকার করাছেন।
শীর্ষ কূটনীতিক নানা মত প্রকাশকে অপেক্ষা করে গতকাল ঋষি সুনাক বলেছেন, যে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার বিষয়ে যুক্তরাজ্যের নীতি পরিবর্তিত হয়নি। এতে করে টোরি এমপিরা মধ্যে ক্ষোভের ভাসছে। প্রাক্তন টোরি ক্যাবিনেট মন্ত্রী থেরেসা ভিলিয়ার্স হাউস অফ কমন্সে হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন যে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের “একতরফা স্বীকৃতিকে এগিয়ে আনা এবং ত্বরান্বিত করা” কেবলমাত্র হামাসের নৃশংসতার অক্টোবরে ইসরায়েলে গোষ্ঠীটির মারাত্মক আক্রমণের পরে প্রতিদান হিসেবে চলমান ইসরায়েলি আক্রমণ পরিচালিত হচ্ছে।
যুক্তরাজ্য ও জাতিসংঘ ফিলিস্তিনি কে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার বিষয়টি তারা দেখবে। বলে জানিয়েছে ঋষি সুনাকের পররাষ্ট সচিব ডেবিড ক্যামেরন। এবং দুইটি রাষ্ট্র সমাধানে অপরিবর্তনীয় যার অগ্রগতি নেই বলেই চলে।
ক্যামেরন আরো জানিয়েছে, তিনি সপ্তাহের শেষের দিকে লেবানন সফরে বিষয়ে একটি পরিকল্পনা তৈরি করেছিলেন, বলেছেন যে দ্বি-রাষ্ট্রীয় আলোচনার আগেও ইসরায়েলি-ফিলিস্তিনি স্বীকৃতি আসতে পারে। কিন্তু ঋষি সুনাকি এর এক সাক্ষাৎকারের পিয়ার্স মর্গানকে বলেছিলেন যে ক্যামেরনের মন্তব্যগুলি অতিরিক্ত ব্যাখ্যা করা হয়েছে এবং ইউরোপীয় নীতি পরিবর্তিত হয়েছে এমন ধারণাটিক ভুল।
ফিলিস্তিনি ও ইসরাইল ইস্যু ক্ষেত্রে ক্যামেরন সরকার স্বাধীনতার ইঙ্গিত দিলেও। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক এই বিষয়ে এটি একটি শান্তি প্রক্রিয়া মাত্র তবে তা কতটা অনুকূলে সে বিষয়ে কিছুই বলেন নাই।
ক্যামেরন তার মন্তব্যের পরে কিছু কনজারভেটিভ এমপির প্রতিক্রিয়ার মুখোমুখি হয়েছেন। ডেভিড ক্যামেরন বলছে, সরকার তখনই একটি ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেবে যেটি শান্তির পথকে সর্বোত্তমভাবে পরিবেশন করবে।
যুক্তরাজ্য সেই দেশগুলির মধ্যে রয়েছে যারা তর্ক করে চলেছে যে দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানই সংঘাতের একমাত্র কার্যকর দীর্ঘমেয়াদী সমাধান। তবে ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু তা মানতে নারাজ।